![]() |
কিশোরগঞ্জ-তাড়াইল |
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
এক বছর পার হয়ে গেলেও কিশোরগঞ্জ-তাড়াইল সড়কের একটি ভেঙে যাওয়া সেতুর নির্মান কাজ এখন পর্যন্ত শুরু করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। এতে করে ভোগান্তিতে পড়েছে পাশের নেত্রকোনা জেলা সহ এ জেলার লক্ষাধিক মানুষ।বন্ধ রয়েছে কিশোরগঞ্জ-তাড়াইলের সরাসরি সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। এ পথ ছাড়াও ভিন্ন এক পথে কিশোরগঞ্জ থেকে তাড়াইল যোগাযোগের ব্যাবস্তা রয়েছে কিন্ত তাও অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
ভেঙে যাওয়া সেতুটি সম্পর্কে তালজাঙা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সেলিম খান চ্যানেল সেভেন কে জানান, সেতুটির ভাঙা অংশের এপার-উপার দুই পাশেই স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, রয়েছে। ছাত্র-ছাত্রীদের চলা ফেরা ছাড়াও অসংখ্যা মানুষ যানবাহন ভেঙে যাওয়া সেতুটি দিয়ে চলাচল করতেন।বিশেষ করে মুমূর্ষু রোগীদের জেলা সদর হাসপাতালের সাথে যোগাযোগ করা জটিল বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। সেলিম খান আরোও জানান, সেতুটি ভেঙে যাওয়ার পর মূহুর্ত থেকেই আমি আমাদের থানা ইন্জিনিয়ার, জেলা এলজিআরডি অফিসে যোগাযোগ করি। "তাৎক্ষণিক ভাবে উনারা সেতুটি পর্যবেক্ষন করেন " এবং আমাকে বলেন যে, একটা ব্যাবস্তা করতে।
আমি পরক্ষনেই আমার নিজ টাকা খরচ করে একটি বাশেঁর সাকুঁ করে দেয়। পরবর্তিতে সমন্বয় মিটিংয়ে আমাদের এলাকার সাংসদের স্বরণাপন্ন হয় যথারীতি তিনি আমাকে সেতুটির পূনঃনির্মানের ব্যাপারে আস্বস্ত করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি অভিযোগ করে বলেন যে, প্রায় বছর দেড়েক হয়ে গেলে ভেঙে যাওয়া সেতুটি মেরামতের দিকে দৃষ্টি নেয় সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের।
এছাড়া বিকল্প (বাশেঁর সাকুঁ)সেতু হিসেবে বর্তমানে যে ভাবে সবাই চলাচল করছে, যে নড়বরে অবস্তা যে কোন সময় দূর্ঘটনার শিকার হতে পারে যে কোন চালক অথবা পথচারী।
পথচারী এলাকাবাসী সহ সর্বস্তরের জনগণ সেতুটি পূনঃনির্মানের দাবি জানান।