ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে বাংলাদেশের টপঅর্ডার ব্যাটম্যানরা।১০৫ রান তুলতে ৪ উইকেট হারিয়েছে স্বাগতিকরা।

দ্বিতীয় দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের থেকে ৩০৪ রানে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিম ২৭ ও মোহম্মদ মিথুন ৬ রানে অপরাজিত আছেন।

পর্দায় বলের গতি দেখাচ্ছিল ঘন্টায় ১২০ কিলোমিটারের কাছাকাছি। যদিও কাইল মেয়ার্সের বোলিং অ্যাকশন আর উইকেটে পড়ার পর বল যেভাবে যাচ্ছিল, তাতে গতি এর চেয়েও কম বোধ হচ্ছিল। খুব বেশি নিয়ন্ত্রণ নেই, ভালো জায়গায় টানা কয়েকটি বল করতেও পারছিলেন না। কিন্তু এই গতি আর নিয়ন্ত্রণ দিয়েই নিভে আসা আলোয় বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ঝামেলায় ফেলছিলেন মেয়ার্স।

চট্টগ্রামে মাত্র এক পেসার নিয়ে নামায় সমালোচনা হয়েছিল বাংলাদেশ দলের। কিন্তু তাতে টিম ম্যানেজমেন্টের বয়েই গেছে। এমনিতেই মিরপুরের উইকেট স্পিনারদের বাড়তি সুবিধা দেয়। সে উইকেটে পেসার নয়, স্পিনারকেই তুরুপের তাস ভেবেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের পক্ষে আবু জায়েদ রাহি ও তাইজুল নিয়েছেন ৪টি করে উইকেট। পাশাপাশি মেহেদী হাসান মিরাজ ও সৌম্য সরকার নিয়েছেন একটি করে উইকেট।