ইউরোর ইতিহাসে উদ্বোধনী ম্যাচে এটিই সবচেয়ে বড় জয়। ম্যাচের শুরু থেকেই তুরস্ককে চাপে রাখে সবশেষ বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব পার হতে না পারা ইতালি।নানা বিধি নিষেধ মেনে খেলা দেখতে রোমের স্তাদিও অলিম্পিকোতে উপস্থিত ছিলেন ১৬ হাজার দর্শক।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। ২০ এর আসর মাঠে গড়ালো একুশে। বিশ্বজুড়ে করোনার দাপট অব্যাহত থাকলেও জয় হলো ফুটবলের। ঐতিহ্য-ইতিহাসে সমৃদ্ধ রোমে শুরু ফুটবল মহারণ।
গানে ছোট আকারে হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। রেফারির বদলে ছোট কারে করে মাঠে প্রবেশ করে ফুটবল। মাঠে ছিল বিশাল সব রঙিন বল। স্টেডিয়ামের ছাদ থেকে নেমে আসেন একেক জন ড্রাম বাদক। গানের তালে তালে তোলা হয় চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেওয়া দেশগুলোর পতাকা।
দেখে বুঝার উপায় নেই মহামারী চলছে বিশ্বে। রোমার বিভিন্ন স্থানে ছিলো ফ্যান জোন। মাঠে ছিলেন দর্শকরাও। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের গানের তালে সুরে মিলিয়েছেন, গলা ফাটিয়েছেন জালে বল জড়ানোর পর।
গানে ছোট আকারে হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। রেফারির বদলে ছোট কারে করে মাঠে প্রবেশ করে ফুটবল। মাঠে ছিল বিশাল সব রঙিন বল। স্টেডিয়ামের ছাদ থেকে নেমে আসেন একেক জন ড্রাম বাদক। গানের তালে তালে তোলা হয় চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেওয়া দেশগুলোর পতাকা।
দেখে বুঝার উপায় নেই মহামারী চলছে বিশ্বে। রোমার বিভিন্ন স্থানে ছিলো ফ্যান জোন। মাঠে ছিলেন দর্শকরাও। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের গানের তালে সুরে মিলিয়েছেন, গলা ফাটিয়েছেন জালে বল জড়ানোর পর।