জেলা উপজেলা
নেত্রকোনা জেলার পাহাড়ি সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যেই খুব স্বাভাবিকভাবেই চলছিল বিয়ের অনুষ্ঠান। ঠিক তখনই বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। প্রশাসনে উপস্থিতি টের পেয়ে খাবার ফেলে পালিয়ে যান বরযাত্রীসহ দাওয়াতে আমন্ত্রিত আত্মীয় স্বজনেরাও।
করোনাকালীন সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জনসমাগম করে বিয়ের আয়োজন করায় আয়োজকদের গুনতে হয় ৫ হাজার টাকা জরিমানা।
এর আগে, রোববার সন্ধ্যায় একই বাড়িতে জাঁকজমক করে মেয়ের হলুদ সন্ধ্যার আয়োজন করেন শহিদুল ইসলাম। পরদিন সোমবার চলমান এই লকডাউনের মাঝেই প্রায় ২০০ জন মানুষের খাবারের আয়োজন করে মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান শুরু করেন। অনুষ্ঠানে বরযাত্রীসহ আত্মীয় স্বজনদের কোনো প্রকার স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই খাওয়া-দাওয়া ও আনন্দ হুল্লোড় করতে দেখা যায়। তবে প্রশাসনের উপস্থিতিতে মুহূর্তের পাল্টে যায় বিয়ের বাড়ির চিত্র।