শিমুর ভাই জানান, প্রথম আসামি আমার বোন জামাই নোবেল। সে এবং ফরহাদ নামের একজন এ কাজ করেছে। তাদেরকে র্যাব গ্রেফতার করেছে, কেরাণীগঞ্জ থানার ওসি আমাদের হেল্প করেছেন। এর আগে আমার কাছে লাশ শনাক্ত করার জন্য একটা ফোন আসে কেরাণীগঞ্জ থেকে। সেখানে গিয়ে আমার বোনের লাশ শনাক্ত করেছি আমি নিজে।
শিমু ছিলেন রাজধানীর গ্রিনরোডের বাসিন্দা। রবিবার (১৬ জানুয়ারি) অভিনেত্রী শিমুর অভিভাবকরা নিখোঁজ সংক্রান্তে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন কলাবাগান থানায় । পরে জিডিসূত্রে অজ্ঞাত নামা কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়।
পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় সোমবার কেরানীগঞ্জ থেকে বস্তাবন্দি একটি লাশ উদ্ধার করে। শিমুর পরিবারের পক্ষ থেকে পরে লাশটিকে শনাক্ত করা হয়। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মিডফোর্ড হাসপাতালে আছে।