| প্রমানঃ- গত ২১/০৯/২০২১ তারিখে প্রধান কার্যালয়, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ হতে উপ পরিচালক মহোদয় কর্তৃক প্রেরিত একটি পত্রের আলোকে নির্বাহী প্রকৌশলী, ঢাকা ডিভিশন- ১ মহোদয়ের দপ্তর কর্তৃক মিরপুর সেকশন- ৬ এর একটি জমি বরাদ্দের নিমিত্তে সরেজমিনে প্রতিবেদন চাওয়া হয়। আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, উপ-সহকারী প্রকৌশলী, ঢাকা উপ-বিভাগ-১ উল্লেখিত এলাকার মাঠ পর্যায়ে পরিদর্শনে নিয়োজিত রয়েছি। গত ০৫/১০/২০২১ তারিখে আমি প্রধান কার্যালয়ের পত্রটি গ্রহণ করি। সে অনুযায়ী গত ২৪/১০/২০২১ তারিখে অত্র দপ্তরের সার্ভেয়ার জনাব আব্দুর রহমান সহ সরেজমিনে পরিদর্শন করে গত ২৫/১০/২০২১ তারিখে সার্ভেয়ারসহ যৌথভাবে স্বাক্ষরিত একটি প্রতিবেদন উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী-১ মহোদয়ের বরাবরে প্রেরণ করি। অনলাইনে সংবাদটি প্রকাশের পর অদ্য ১৫/১২/২০২১ তারিখে উক্ত রিপোর্ট সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি যে, বিভাগীয় প্রকৌশলী- ১ মহোদয় গত ৩১/১০/২০২১ তারিখে বরাদ্দ সংক্রান্ত সরজমিনের প্রতিবেদনটি নির্বাহী প্রকৌশলী, ঢাকা ডিভিশন- ১ বরাবর প্রেরন করেছেন। ০২/১১/২০২১ তারিখে নির্বাহী প্রকৌশলী মহোদয় প্রধান কার্যালয়, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ এর উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বরাবর প্রেরণ করেন।
উপ-সহকারী প্রকৌশলী, উপ-বিভাগ-২ রাদিউজ্জামান বলেন উল্লেখিত এলাকার মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদনের সহিত আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নাই, কারণ আলোচ্য বরাদ্দের প্রতিবেদনের বিষয়টি উপ-বিভাগ-১ এর আওতাধীন। তাদের দেয়া প্রমান ও তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় যে, উপ-সহকারী প্রকৌশলী, উপ-বিভাগ-২ রাদিউজ্জামান এ বিষয়টির সাথে সংশ্লিষ্ট নন। অভিযোগের বিষটি আরও খুঁতিয়ে দেখতে বীরমুক্তিযোদ্ধা জনাব জাফর উল্লা মজুমদারের সাথে কথা বল্ললে তিনি বলেন জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ ঢাকা ডিভিশন-১, মিরপুরের দালাল চক্রের একজন দালালের (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) উসকানি ও মিথ্যা প্ররচনায় সে অভিযোগটি করেন এবং তিনি এই মিথ্যা অভিযোগ প্রত্যাহার করবে বলে বলে আশ্বাস দেন। পরবর্তী ২৮.১২.২০২১ ইং তারিখে বীরমুক্তিযোদ্ধা জনাব জাফর উল্লা মজুমদারের সাথে দেখা করতে চেলে তিনি সন্ধ্যার পর দেখা করবে বলে সময় দেন। সন্ধ্যার পর তাঁকে কল দিলে ব্যস্ত আছি এখন দেখা করতে পারব না বলে ফোন কেটে দেন, সেই দিন হতে ৩১২.১২.২০২১ ইং তারিখ পর্যন্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব জাফর উল্লা মজুমদার কোনো প্রকার যোগাযোগ কারেনি।