⚫ সাজ্জাদ, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুরে ১০ দিন নিখোঁজ থাকার পর মোহাম্মাদ আলী মাতুব্বর (৩৫) নামে এক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে নগরকান্দা উপজেলার ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভবুকদিয়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
এলাকাবাসী জানান, রোববার সকালে মহাসড়কের পাশে কচুরিপানার ভেতর তারা একটি অজ্ঞাত মরদেহ দেখতে পান। এরপর থানায় খবর দিলে পুলিশ অর্ধগলিত মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে মোহাম্মাদ আলীর ভাই ওহিদুল মাতুব্বর মরদেহটি তার ভাইয়ের বলে শনাক্ত করেন।
নগরকান্দা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সিরাজুল ইসলাম জানান, নিহত মোহাম্মাদ আলী পাশের সালথা উপজেলার রামকান্তপুর ইউনিয়নের শৌলডুবি গ্রামের ইমান মাতুব্বরের ছেলে। পেশায় আটোরিকশা চালক ছিলেন।
নিহতের ভাই ওহিদুল মাতুব্বর জাগো নিউজকে বলেন, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিনের মতো তার ভাই অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর তিনি ফিরে আসেননি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে ১৮ ফেব্রুয়ারি সালথা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। রোববার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভাইয়ের মরদেহ শনাক্ত করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিল হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, মোহাম্মাদ আলীকে অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহ এখানে ফেলে গেছে। বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
রোববার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে নগরকান্দা উপজেলার ফরিদপুর-বরিশাল মহাসড়কের ভবুকদিয়া এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
এলাকাবাসী জানান, রোববার সকালে মহাসড়কের পাশে কচুরিপানার ভেতর তারা একটি অজ্ঞাত মরদেহ দেখতে পান। এরপর থানায় খবর দিলে পুলিশ অর্ধগলিত মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে মোহাম্মাদ আলীর ভাই ওহিদুল মাতুব্বর মরদেহটি তার ভাইয়ের বলে শনাক্ত করেন।
নগরকান্দা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সিরাজুল ইসলাম জানান, নিহত মোহাম্মাদ আলী পাশের সালথা উপজেলার রামকান্তপুর ইউনিয়নের শৌলডুবি গ্রামের ইমান মাতুব্বরের ছেলে। পেশায় আটোরিকশা চালক ছিলেন।
নিহতের ভাই ওহিদুল মাতুব্বর জাগো নিউজকে বলেন, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রতিদিনের মতো তার ভাই অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। এরপর আর তিনি ফিরে আসেননি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোথাও না পেয়ে ১৮ ফেব্রুয়ারি সালথা থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। রোববার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভাইয়ের মরদেহ শনাক্ত করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে নগরকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিল হোসেন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, মোহাম্মাদ আলীকে অন্য কোথাও হত্যা করে মরদেহ এখানে ফেলে গেছে। বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।