চট্টগ্রামের ইপিজেড থানা এলাকা থেকে পাঁচ বছর বয়সী আলিনা ইসলাম আয়াতের নিখোঁজের রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
ঘাতক আবির আলীকে গ্রেপ্তারের পর আসল রহস্য সামনে আসে। কিন্তু গ্রেপ্তারের আগেই আয়াতকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ৬ টুকরা করে নদীতে ফেলে দেয় ঘাতক আবির আলী। আয়াতের দেহের টুকরোগুলো এখনও পাওয়া যায়নি। টুকরোগুলো উদ্ধারে সাগরপাড়ে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
ঘাতক আবির আলী পোশাকশ্রমিক। সে রংপুর তারাগঞ্জ এলাকার আজমলী আলীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম নগরের ইপিজেড এলাকার ভাড়া বাসায় থাকতেন। এর আগে নিহত আয়াতের দাদার বাসায় ভাড়া থাকতো ঘাতক আবির।
স্বজনরা জানান, আয়াতের নিখোঁজের পর ঘাতক আবিরও তাদের বাসায় এসেছিল। সে আয়াতের মা-বাবাকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেন। এমনকি আয়াতের খোঁজে আবির নিজেও বিভিন্ন স্থানে গিয়েছিল। যার কারণে সে সন্দেহের বাইরে ছিল।
১৫ নভেম্বর বাসা থেকে পার্শ্ববর্তী মসজিদে আরবি পড়তে যাওয়ার সময় নিখোঁজ হয় আলিনা ইসলাম আয়াত।