নেত্রকোণা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে সোমবার রাতে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেসে ওঠেন একই পরিবারের চারজন। বিমানবন্দর স্টেশনে ট্রেনটি যাত্রাবিরতি শেষে চলতে শুরু করে। এর পরপরই হঠাৎ ধোঁয়ায় ভরে যায় কামরা।
আতঙ্কিত যাত্রীরা ভেতরে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকেন। তবে ট্রেনের চালক বুঝতেই পারেননি আগুন লেগেছে। ততক্ষণে তেজগাঁও স্টেশনে ট্রেনটি এসে থামে। এ সময় হুড়োহুড়ি করে সবাই নেমে পড়লেও চার হতভাগ্য নামতে পারেননি। তাদের মধ্যে ছিলেন নাদিরা আক্তার পপি ও তার তিন বছরের ছেলে ইয়াসিন। আগুনে পুড়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হয় তাদের।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর থেকে ডিউটি অফিসার রাকিবুল হাসান জানান, ভোর ৫ টা ৪ মিনিটে আগুনের সংবাদে সেখানে তিনটি ইউনিট পাঠানো হয়। পৌনে সাতটার দিকে আগুন নির্বাপণ করা হয়।