শিরোনাম

6/recent/ticker-posts

সরকারী চাকুরীজিবীর বিরোর্ধে ঘুষ,দুর্নিতি,অনিয়মের ফিরিস্ত

মেট্টোঃথানা সমবায় অফিসার- শাহআলী ঢাকার জনাব নাসির উদ্দিম সাহেবের বিরোর্ধে একের পর এক নাটকিয় দূর্নিতি,ঘুষ,অনিয়মের বিসয়টি এখন সমগ্র মিরপুর ও আগারগাও সমবায় ভবনে ভুক্তভুগিদের মুখেমুখে ফুটে উঠেছে। তিনি বর্তমানে ( ছবি সংযুক্ত) মেট্টোঃ থানা শাহআলীর ঘুষ খোরদের টপ অব দ্যা নিউজে পরিনত হয়েছে। 


বিগত নভেম্বর/২০২৩ এ প্রথম সপ্তাহেই শুরু করেন তার ওপেন বানিজ্য, জাতীয় সমবায় দিবসকে সামনে রেখে ঠিক ২/৩ দিন আগেই, শাহআলী থানার পুর্নিমা বহুমুখী সমবায় সমিতি লিঃ রেজিঃ নং (২৫/৯৮,) এর ৩৭.৮০ শতাংশ জমি জেলা সমবায় অফিসারের প্রদত্ব নিষেধাঙ্গার আদেশকে বৃদ্ধাআঙ্গুলী দেখিয়ে বিঞ্জ আদালতে (২) মামলা চলমান থাকা সত্বেও তিনি সমিতির কমিটির সাথে (দশ) লক্ষ টাকার সমঝোতায় আইন তৈরী করে একটি কাগজে শুপারিশ করে ডিসিও - ঢাকাকে দ্বারা উক্ত জমিটি গোপনে বিক্রির অনুমতি দিয়ে দেন। সমবায় দিবসের ব্যস্ততায় সকলের চোখ ফাকি দিয়ে এ গরহিত কাজটি করেন তিনি। 


অথচ এ জমি বিক্রি না করার জন্য ডিসিও সাহেব পত্র দ্বারা সমিতির কমিটি ও মিরপুর সাবঃরেজিস্টার কে পত্র দ্বারা নিষেধাঙ্গার আদেশ দেন কয়েক দিম আগে। জমিটি রাতারাতি ঐ সমিতির কমিটিনও সাবেক কমিটি ৩২,৫০,০০০/- টাকা শতাংশ দামে বিক্রি করে প্রত্যেক সদস্য ১৪/১৫ লক্ষ টাকা করে ভাগ করে নেন। অথচ সমিতির ৩৬ নং সদস্য জনাব মোঃ আমিনুল হক আমিন তাহার টাকা হতে বঞ্চিত হন।। কারন ৩৬ নং সদস্যপদ নিয়ে সমিতি ঢাকার সিএমএম আদালতে ২০১৯ সনে ৮৪/১৯ একটি সিআর মামলা করেন ৭/৮ টি ধারায়, (প্রত্যায়ন পত্র সংযুক্ত)। মামলাটিতে ক্রেতা আমিনুল হক আমিনে আসামি করা হয়। দির্ঘ (৫) বছর মামলাটি আদালতে চলার পর বিগত ৯ আগস্ট/২৩ তারিখে জনাব আমিনুল হক আমিনকে বে- খুশুর খালাস প্রদান করেন।এবং তার ৩৬ নং সদস্য পদ বহাল হয়।


এছারাওনএ বিসয়ে মহামান্য হাইকোটে একটি আপীল মামলা ও চলমান আছে। এবং ৩৬ নং সদস্যেরকরা স্ট্রে মামলায় বিগত দিনে ১ বছর আদালতের আদেশে সমিতি অফিস তালা ও সকল কার্যক্রম স্হগিত থাকে,, যে কারনে ডিসিও জমি বিক্রি উপর নিষেধাঙ্গার পত্র দেন। এত কিছুকে অবঞ্জা করে গত নভেম্বর এর প্রথম সপ্তাহে মিডিয়া করে টিসিও নাসির সাহেব অর্থের বিনিময়েন এই সুযোগটি নিয়ে নেন। এ বিসয়ে মন্রানালয়,সচিবালয়,দূদক সহ মহাপরিচালক কে অবগত করা হয়। এবং তাহার বিরোর্ধে বিভাগীয় তদন্ত সহ প্রচলিত আইনে ব্যবস্হা গ্রহনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়।


এছারাও তিনি সদ্য, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, আলফালালাহ্ সমিতি, মোহাম্মদিয়া সমিতি, মিরপুর ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে মনোনয়নে প্রতিস্বাক্ষর ও বাতিলের ভয় প্রর্দশন করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন। জাতিয় নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি গত ৪/৫ মাসে ২০/৩০ লক্ষ টাকা ঘুষ,দুর্নিতি,অনিয়ম করে এখন কোটিপতি বনে গেছেন। একাধিক মিডিয়া তাহার সাক্ষাৎকার আনতে গেলেই তিনি সটকে পরেন তাহার রুম থেকে। আমাদের সহকর্মি সিনিয়র সাংবাদিক আমিনুল হক আমিন জানান, তাহার সব মোবাইল নং, মেসেঞ্জার, হোয়ার্টসআপ নং তিনি ব্লক করে রেখেছেন। তাহার কারনে সমিতির মামলা থেকে বে-খুশুর খালাস পেয়েও ১৫/১৬ লক্ষ টাকা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন ভিক্রিম। এ বিসয়ে লিখিত অভিযোগ নিবন্ধক ও মহা পরিচালক ( সমবায় অধিদপ্তরে) দাখিল করেও কোন সুরাহা পাননী সাংবাদিক আমিন, বরং জনাব নাসির সাহেব জানান, আপনার (৩৬) নং সদস্যের পাওনা সমুদ্বয় টাকা সমিতির ১ নং সদস্য জনাব আতিকুল ইসলাম মজনু সাহেবের নিকট গচ্ছিত আছে। বিসয়টি সুস্পস্ট নয়? জনাব নাসির সাহেব শাহআলী,দারুস সালাম,আদাবর, এলাকায় অডিট করার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এরই মধ্যেই দূ তিন জনের টাকাও তিনি চাপে পরে ফেরত দিয়েছেন। তাহার এহেন কার্যকলাপ মেনে নেওয়া যায় না।

সে নিজেকে সচিব,মন্রির লোক বলে হুমকিও দেন। বিশয়টি, নির্বাচনের পর দূদক,আদালত, সহ সমবায়ের উপরস্হ সকল স্হরে লিখিত ভাবে দাখিল করা হবে। কারন সিআর মামলাটির রায়ের কপিন এখনো বের হয়নী।তবে চলতি সপ্তাহেই তা হাতে পাওয়া যাবে। তাহার দ্রুত বদলি সহ বিভাগীয় তদন্ত দাবী করছেন সাংবাদিক আমিনুল হক আমিন।