শিরোনাম

6/recent/ticker-posts

বহুরুপী আসাদূজ্জামান বিশ্বাস


আমিনুল ইসলামঃ

কে এই আসাদূজ্জামান বিশ্বাস? 

১) তিনি দৈনিক গনতদন্তের নির্বাহি সম্পাদক ( সদ্য বহিস্কৃত) 
২) তিনি সিএন ক্রাইম নিউজ -২৪ এর সম্পাদক। 
৩) তিনি সাপ্তাহিক সামাল পত্রিকার সম্পাদক। 
৪) তিনি অনলাইন চ্যানেলঃ ক) দর্পন টিভির সম্পাদক খ) স্বাধীন টিভির সম্পাদক গ)চ্যানেল 21 এর সম্পাদক ঘ) নাম অজানা আরো অনেক চ্যানেলের মালিক ও বটে। 

তাহার কোন চ্যানেলটি সরকারীভাবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্রানালয়ের অনুমোদীত তা প্রশ্নঃবিদ্ধ বটে? তাহার জম্মস্হানঃ চাপাইনবাবগঞ্জে।বসবাস করেন ঢাকার মোহাম্মদপুরে দীর্ঘদিন যাবত। তাহার ফেইজবুক পেজে দেখা যায় তিনি কখনও আম বিক্রেতা,আবার কখন তৈল,ঘি,বিক্রেতা। 

তিনি বিশাল বড় একজন সাংবাদিক ও বটে। কাধে ক্যামেরা নিয়ে ঘুরে বেড়ান, মোহাম্মদপুর,আদাবর, শ্যামলী,আগারগাও,মিরপুর, শাহআলী থানা এলাকায়। তার নামে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেন তিনি উপরোক্ত এলাকায় প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত চসে বেড়ান বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে, তাদেরকে তার এলাকার ডিআইজি, সাবেক পুলিশ প্রধান,সহ সরকার দলীয় নেতাদের সাথে ছবি তোলে তা দিয়েই ভয়ভিতি প্রর্দশন করে সাপ্তাহিক চাদা উঠান বিশাল অংকের টাকা।

রাতারাতি বনে যান লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক। তার রয়েছে শতাধিক সাংবাদিক প্রতিটি এলাকায়,এটাও তার কার্ড বানিজ্য যা করার কোন এখতিয়ার তার নেই। বিশাল সিন্ডিকেট তৈরী করেন রাতারাতি, কোন যোগ্যতার প্রয়োজন নেই কার্ডের টাকা ও তার উপস্হিতে সামনে জ্বিহুজুর জ্বিহুজুর করাই তার নির্দেশ। 

সম্পতি দৈনিক গনতদন্ত পত্রিকার সম্পাদক মাহবুব আলম আব্বাসী সাহেব এমন অভিযোগ শুনতে পেয়ে তার পদটি অপসারন করেন। সাধারনত একজন লোক কতটি অর্বৈধ চ্যানেল চালাতে পারেন সাংবাদিক সহ সাধারন জনগনের নিকট প্রশ্ন রইলো। তার নেই কোন অফিস।সুত্র মতে জানা যায় তার মোহাম্মূপুরের বাসায় এসব কাজ পরিচালনা করেন সারারাত। 

সাংবাদিক যদি সাংঘাতিক হয় তো জনগন যাবে কোথায়। তাও আইনের উপরের অংশ ব্যবহার করে? মাননীয় তথ্যও সম্প্রচার মন্রানালয় সহ প্রসাশনের সকল স্তরের প্রতি এ বিসয়টির সতত্যা যাচাই পুর্বক আইনগত ব্যবস্হা গ্রহনের জন্য সবিনয়ে অনুরোধ করছি।। আমরা আছি সত্য প্রকাশে, অন্যায়ের প্রতিবাদে সক্রিয়।আপনারাও সাথে থাকুন এই প্রত্যাশা কামনা করছি।

(চলমাম পর্বঃ ২) তে পাবেন তার আপগ্রেট আরও তথ্য।