
রাজ্জাক মির্জাঃ
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার মহামান্য প্রনয় কুমার বর্মা ও তাঁর সহধর্মিণী এবং নেপালের রাষ্ট্রদূত মহামান্য ঘনশ্যাম ভান্ডারী ও তাঁর সহধর্মিণী। তাঁরা পূজা উদযাপনের পরিবেশ ও দর্শনার্থীদের আন্তরিকতা প্রত্যক্ষ করে বাংলাদেশের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির ইতিবাচক চিত্র তুলে ধরেন। কূটনীতিকরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশংসা করে বলেন সেনাবাহিনী কেবল নিরাপত্তা প্রদানে সীমাবদ্ধ নয় বরং দেশের শান্তি, সম্প্রীতি ও সামাজিক সহাবস্থান রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পূর্ববর্তী জন্মাষ্টমীসহ বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবেও সক্রিয় নিরাপত্তা প্রদান করেছে। আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি, জনসাধারণের প্রবেশপথে চেকপোস্ট স্থাপন এবং নিয়মিত টহল পরিচালনার মাধ্যমে ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে অংশগ্রহণকারী দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বদা সকল সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও শান্তি নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের সুরক্ষা, সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষা এবং জাতীয় সংহতি অটুট রাখতে সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও নিরলসভাবে কাজ করে যাবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বদা সকল সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও শান্তি নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের সুরক্ষা, সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষা এবং জাতীয় সংহতি অটুট রাখতে সেনাবাহিনী ভবিষ্যতেও নিরলসভাবে কাজ করে যাবে।