কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: ১৪-০১-২০
শীত কাপঁছ কুড়িগ্রামর জনপদ। ঘন কুয়াশা আর হিমল ঠান্ডা হাওয়ায় বিপর্য¯ অব¯া জলার কর্মজীবী মানুষর। আজ  মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ভার ৬টায় জলার তাপমাত্রা রকর্ড করা হয়ছ ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সলসিয়াসে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়ছ মদু শত্য প্রবাহ কুড়িগ্রামর উপর দিয় প্রবাহিত হছ। এদিক ঘন কুয়াশা আর উত্তরর হিমল ঠান্ডা হাওয়ায় চরম বিপাক পড়ছ খট খাওয়া শ্রমজীবী ও ছিনমুল মানুষ। ঘন কুয়াশা ও কনকন ঠান্ডায় বিশষ কাজ ছাড়া সকাল বাইর বর হছ না অনকই।
জলা কষি সম্প্রসারণ বিভাগর উপ পরিচালক ড. মাস্তাফিজার রহমান প্রধান জানান, চলতি বছর  জলায় ৫ হাজার ১৩০ হক্টর জমিত বীজতলা লাগানার টার্গট নির্ধারণ করা হলও অর্জিত হয় ৫ হাজার ৯৯৪ হক্টর জমিত। এছাড়াও আলুর টার্গট ছিল ৫ হাজার ৬৮৮ হক্টর জমিত এখন পর্যÍ অর্জন হয়ছ ৬ হাজার ৬০ হক্টর জমিত। টানা শীতর কারণ কিছু কিছু এলাকায় বারা ও আলু ক্ষতর কিছুটা ক্ষতি হলও দিন রাদর কারণ ক্ষতিটা পুষিয় আনা সম্ভব হছ। এছাড়াও সার্বক্ষণিকভাব কষকদর পরামর্শ প্রদান করা হছ।
কুড়িগ্রাম জনালর হাসপাতালর ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মডিকল অফিসার ডা: পুলক কুমার সরকার জানান, প্রচন্ড শীতর প্রকাপ শীতজনিত রাগ প্রতিদিন হাসপাতালগুলাত ভীর লক্ষ্য করা যাছ। এরমধ্য শিশু রাগীর সংখ্যা বশি। ডায়রিয়া ও নিউমনিয়ায় প্রতিদিন গড় ৩৫ থক ৪০জন শিশু চিকিৎসা নিছ।
কুড়িগ্রামর রাজারহাট কষি আবহাওয়া অফিসর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চদ্র সরকার জানান, আরা কয়কদিন আবহাওয়া এমন থাকব। মঙ্গলবার কুড়িগ্রাম সর্বনি¤ তাপমাত্রা রকড করা হয় ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সলসিয়াস।
জলা ত্রাণ ও পূণর্বাসন কর্মকর্তা দীলিপ কুমার সাহা জানান, শীতক মাকাবলা করার জন্য ইতিমধ্য ৬৩ হাজার ১৪ পিচ কম্বল উপজলা পর্যায় বিতরণ করা হয়ছ। পাশাপাশি শিশুদর জন্য ৩ লক্ষ টাকার শীতর পাষাক কনা হয়ছ। এছাড়াও শিশু খাদ্যর জন্য ১ লক্ষ টাকা ও কম্বল কনার জন্য ১০ লক্ষ টাকা পাওয়া গছ। মজুদ আছ ২ হাজার শুকনা খাবার।