এব্যাপারে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে তার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি দিনার আহমেদ, নির্বাচিত পর্ষদ কমিটির সদস্য ও ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবু দাউদ আমীন,মতিয়ার মোল্যা খাদিজা বেগম ।
এ অভিযোগে আরো বলা হয়, মাদ্রাসা সহ-সুপার পদে কর্মরত আলী আহমদের নিকট থেকে পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে সুপার পদে নিয়োগ দিবে বলে পায়তারা করছেন। এছাড়াও চন্দনী গ্রামের মো.দবির শেখের ছেলে ইব্রাহিমকে নৈশপ্রহরী পদে এবং একই পদে নয়ানী পাড়া গ্রামের আব্দুল মান্নান শেখের ছেলে রুবেল শেখের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা ও ফেলান নগর গ্রামের হেলালের স্ত্রী লিপিকে আয়া পদে নিয়োগের জন্য দুই লাখ টাকা নিয়েছেন।নিয়োগ অস্বচ্ছতা হওয়ায় ফরিদপুর জেলায় কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়। মামলা নম্বার ৩৬/২০। মামলাটি চলমান থাকার পরেও চলতি মাসের ২০ তারিখে নিয়োগ প্রকৃয়ার দিন ধার্য্যকরার কথা আছে বলে জানায় অভিযোগকারিগণ। অভিযোগকারী আবু সাইদ বলেন, এনামুল হক মাদ্রাসার পুরাতন ঘর সহ গাছ বিক্রি করা দেড় লক্ষ টাকা এবং সাবেক সাংসদ সদস্য থাকা কালিন মাদ্রাসার গেট নির্মাণের জন্য পঞ্চাশ হাজার টাকা দিলে, গেট না করে সে টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মানব বন্ধনে উপস্থিতি জনতার দাবী মাদ্রাসায় সকল পদে নিয়োগ ন্যায় ও নিষ্ঠার সাথে হয়। তার সাথে সঠিক ভাবে তদন্ত করে মাদ্রাসা পর্ষদের সভাপতি এনামুল হককে অপসারণ করে আইনের আওতায় আনার আহবান জানান।