শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে সশরীরে পাঠদান কার্যক্রম। সকাল থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হয়।
শর্ত অনুযায়ী স্কুলগুলোর ফটকে তাপমাত্রা পরিমাপক যন্ত্র দিয়ে শিক্ষার্থীদের শরীরে তাপমাত্রা পরিমাপ করে তাদের ভেতরে ঢোকানো হচ্ছে। এছাড়া হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের পর সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনাও দেয়া হচ্ছে তাদের।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের উপস্থিতি-সংক্রান্ত তথ্য পাঠাতে বলেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)।
৫৪৪ দিন পর রোববার (১২ সেপ্টেম্বর) সব অপেক্ষার অবসান হয়ে গেছে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী রোববার খুলেছে স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা। ফলে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছেন।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৭ মার্চ বন্ধ করা হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরপর এখন পর্যন্ত ২৩ দফায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানো হয়েছে।