
নিজস্ব প্রতিবেদক
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার জনবহুল পৌর এলাকার সরকারি চাঁদতারা মার্কেটের দোতলায় বিধি বহির্ভূতভাবে দোকান বরাদ্দ দিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ রয়েছে, বিধি অনুযায়ী দোকান বরাদ্দে পৌর কর্তৃপক্ষ স্থানীয় বা জাতীয় কোন সংবাদমাধ্যমে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করেই অনৈতিক সুবিধা নিয়ে গোপনে স্থানীয় এক রাজনৈতিক ব্যক্তির নামে দোকানটি বরাদ্দ দিয়েছে।
তবে পৌর বিধি ভঙ্গ করে সেখানে ব্যবসায়ীক কোন কার্যক্রম পরিচালনা না করে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয় খোলা হয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয় জনমনে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বিএনপি’র স্থানীয় সাবেক এমপি শাহ্ নুরুল কবির শাহিন। তবে উপজেলা প্রশাসন ও ভূমি কর্মকর্তা বলেছেন, বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্থানীয়রা জানান, ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চৌরাস্তা মোড় একটি জনবহুল এলাকা। ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার আওতাধীন দোতলা ভবনবিশিষ্ট সরকারি স্থাপনা ‘চাঁদতারা মার্কেট’ রয়েছে। দেশের দূর-দুরান্ত থেকে যাতায়াতকারী যাত্রীসহ সাধারণ জনগণের বিশ্রাম তথা খাবারের সুযোগ-সুবিধাদি নিশ্চিতে এ পৌর মার্কেটের দোতলায় একটি খাবারের হোটেল ছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটলে দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে স্থানীয় একটি রাজনৈতিক দলের কুচক্রীমহল সেই হোটেলটির সার্বিক কার্যক্রম জোরপূর্বক বন্ধ করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অপচেষ্টা চালায়। তবে বড় একটি রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপের কারণে সাধারণ জনগণের পক্ষে তা প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চৌরাস্তা মোড় একটি জনবহুল এলাকা। ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার আওতাধীন দোতলা ভবনবিশিষ্ট সরকারি স্থাপনা ‘চাঁদতারা মার্কেট’ রয়েছে। দেশের দূর-দুরান্ত থেকে যাতায়াতকারী যাত্রীসহ সাধারণ জনগণের বিশ্রাম তথা খাবারের সুযোগ-সুবিধাদি নিশ্চিতে এ পৌর মার্কেটের দোতলায় একটি খাবারের হোটেল ছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটলে দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনে স্থানীয় একটি রাজনৈতিক দলের কুচক্রীমহল সেই হোটেলটির সার্বিক কার্যক্রম জোরপূর্বক বন্ধ করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অপচেষ্টা চালায়। তবে বড় একটি রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপের কারণে সাধারণ জনগণের পক্ষে তা প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়নি।
এরপর ২০২৪ সালের ২৪ অক্টোবর তৎকালীন পৌরসভার সংশ্লিষ্ট দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অনৈতিক সুবিধা নিয়ে গোপনে উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনি’র নামে এককভাবে সেই দোকানটি বরাদ্দ দিয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে কোনো বিধি পালন করেননি পৌরসভার সংশ্লিষ্ট দপ্তর। এরপর ওই দোকানঘরে কোন ধরনের ব্যবসা পরিচালনা না করেই নিয়মিতভাবে বিএনপি’র রাজনৈতিক দলীয় কার্যালয় চালু করা হয়েছে। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় জনমনে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে।
এমন পরিস্থিতিতে এ বিষয়ে স্থানীয়রা শরণাপন্ন হন স্থানীয় বিএনপি’র সাবেক সংসদ সদস্য শাহ্ নুরুল কবির শাহিনের কাছে। তিনি বিষয়টি জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ম বহির্ভূত সরকারি স্থাপনায় রাজনৈতিক অফিস স্থাপনের বিষয়টি তদন্তসহ ঘটনায় জড়িতদের বিচার চেয়ে গত ৬ অক্টোবর ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসকের নিকট লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
উপজেলা পৌর প্রশাসকের কার্যালয়ে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট পরবর্তী দেশের পটপরিপর্তনের পরই পৌর এলাকার আওতাভুক্ত উপজেলার চৌরাস্তা মোড়ে সরকারি স্থাপনা চাঁদতারা মার্কেটের দোতলায় জনগুরুত্বপূর্ণ একটি খাবারের হোটেল বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে একটি মহল হোটেল মালিককে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে কৌশলে পৌরসভার সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের দিয়ে গত বছরের ২৪ অক্টোবর ৪৬-৪৫-৬১-৩১-০৪৪-০২-০০১-২৪/১৮ স্মারকমূলে ওই দোকানঘর বরাদ্দে বিজ্ঞপ্তি জারি করে। কিন্তু এ বিষয়ে স্থানীয় বা জাতীয় কোনো সংবাদমাধ্যমে গণবিজ্ঞপ্তি এমনকি এলাকায় মাইকিংও করেনি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। তবে পৌরসভার ইজারা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ আছে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের সিডিউলের মাধ্যমে ইজারা নিতে হবে। তৎকালীন পৌর প্রশাসককে বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করে আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনি এককভাবে দরপত্র কেনা ও দরদাতা হিসেবে উক্ত চাঁদতারা মার্কেটের দোতলায় দোকান ঘরটি তার নামে বরাদ্দ নিয়ে নেয়।
এমন পরিস্থিতিতে এ বিষয়ে স্থানীয়রা শরণাপন্ন হন স্থানীয় বিএনপি’র সাবেক সংসদ সদস্য শাহ্ নুরুল কবির শাহিনের কাছে। তিনি বিষয়টি জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় নিয়ম বহির্ভূত সরকারি স্থাপনায় রাজনৈতিক অফিস স্থাপনের বিষয়টি তদন্তসহ ঘটনায় জড়িতদের বিচার চেয়ে গত ৬ অক্টোবর ঈশ্বরগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসকের নিকট লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
উপজেলা পৌর প্রশাসকের কার্যালয়ে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট পরবর্তী দেশের পটপরিপর্তনের পরই পৌর এলাকার আওতাভুক্ত উপজেলার চৌরাস্তা মোড়ে সরকারি স্থাপনা চাঁদতারা মার্কেটের দোতলায় জনগুরুত্বপূর্ণ একটি খাবারের হোটেল বন্ধ করে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে একটি মহল হোটেল মালিককে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে কৌশলে পৌরসভার সংশ্লিষ্ট দপ্তরের তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের দিয়ে গত বছরের ২৪ অক্টোবর ৪৬-৪৫-৬১-৩১-০৪৪-০২-০০১-২৪/১৮ স্মারকমূলে ওই দোকানঘর বরাদ্দে বিজ্ঞপ্তি জারি করে। কিন্তু এ বিষয়ে স্থানীয় বা জাতীয় কোনো সংবাদমাধ্যমে গণবিজ্ঞপ্তি এমনকি এলাকায় মাইকিংও করেনি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। তবে পৌরসভার ইজারা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ আছে প্রকৃত ব্যবসায়ীদের সিডিউলের মাধ্যমে ইজারা নিতে হবে। তৎকালীন পৌর প্রশাসককে বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করে আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনি এককভাবে দরপত্র কেনা ও দরদাতা হিসেবে উক্ত চাঁদতারা মার্কেটের দোতলায় দোকান ঘরটি তার নামে বরাদ্দ নিয়ে নেয়।
বরাদ্দকৃত দোকান ঘরটিতে পৌরসভা কর্তৃক ব্যবসা করার কথা থাকলেও আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনি কোন ব্যবসা পরিচালনা না করে রাজনৈতিক অফিস হিসেবে ব্যবহার করছেন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে এ ধরনের রাজনৈতিক অফিস পরিচালনা করায় স্থানীয় জনমনে বিরূপ মনোভাব তৈরি হয়েছে।
বিষয়টি জনগুরুত্ব বিবেচনায় কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এ তথ্য নিশ্চিত করে বিএনপি’র সাবেক এমপি শাহ্ নুরুল কবির শাহিন বলেন, আমি যেহেতু বিএনপি’র একজন নিবেদিত কর্মী ও সাবেক সংসদ সদস্য, সেই হিসেবে এলাকার মানোন্নয়নে ও ভেদাভেদ ভুলে জনগণের কল্যাণ এবং চাহিদাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। আমি একজন বিএনপি’র মনোনীত (ধানের শীষ) জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলাম এবং ২০০৬ পরবর্তী সময়ে বিএনপি’র ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থান পূর্ব পর্যন্ত যে কয়টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছে সবকটি নির্বাচনে আমি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ছিলাম। আল্লাহ চাহেত আগামী নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন পাবো বলে বিশ্বাস রাখি।
বিষয়টি জনগুরুত্ব বিবেচনায় কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা।
এ তথ্য নিশ্চিত করে বিএনপি’র সাবেক এমপি শাহ্ নুরুল কবির শাহিন বলেন, আমি যেহেতু বিএনপি’র একজন নিবেদিত কর্মী ও সাবেক সংসদ সদস্য, সেই হিসেবে এলাকার মানোন্নয়নে ও ভেদাভেদ ভুলে জনগণের কল্যাণ এবং চাহিদাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। আমি একজন বিএনপি’র মনোনীত (ধানের শীষ) জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলাম এবং ২০০৬ পরবর্তী সময়ে বিএনপি’র ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থান পূর্ব পর্যন্ত যে কয়টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছে সবকটি নির্বাচনে আমি বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ছিলাম। আল্লাহ চাহেত আগামী নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন পাবো বলে বিশ্বাস রাখি।
তাই জাতীয়তবাদী দলের একজন নগন্য খাদেম হিসেবে দলের এহেন কোন ক্ষতি হোক তা অন্তত আমার পক্ষে মেনে নেয়া সম্ভব নয়। তাই আমি একজন সাবেক সংসদ সদস্য হিসেবে মনে করি এ সমস্ত অব্যবস্থাপনার ও অপকর্মের বিরুদ্ধে জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা নাহলে সকল অপকর্মের দায় পৌরসভা কর্তৃপক্ষের ওপর বর্তাবে। একটি গণতান্ত্রিক বৈষম্যহীন মানবিক বালাদেশ প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে সর্বজনীন বাসযোগ্য আধুনিক ঈশ্বরগঞ্জ বির্নিমাণে স্থানীয় পৌর প্রশাসনের সহযোগিতা চেয়েছি।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু বলেন, সাবেক এমপি শাহ্ নুরুল কবীর শাহিন সাহেব বিষয়টি নিয়ে দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্যই আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনির বিরুদ্ধে এমন একটি অভিযোগ দিয়েছেন। আমার জানা মতে, আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনি নিয়ম মেনেই জায়গাটি বরাদ্দ নিয়েছেন। তবে যদি কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে তাহলে পৌর প্রশাসনও এর দায় এড়াতে পারবে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঈশ্বরগঞ্জের সহকারি কমিশন (ভূমি) সালাউদ্দিন বিশ্বাস বলেন, আমি দেড়মাস ধরে এখানে এসেছি। তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এমন একটি অভিযোগ হাতে পেয়েছি। আগে যারা বরাদ্দ দিয়েছে, তারা কিভাবে দিয়েছে, তা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈশ্বরগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা রহমান বলেন, পৌরসভার দোকান ঘর বরাদ্দে অনিয়মের বিষয়ে আমি কিছুই বলতে পারছি না। যে সময়টিতে পৌরসভার দোকান ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, তখন উপজেলার নির্বাহী দায়িত্বে ছিলেন প্রশাসন। সঠিকভাবে দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল কিনা সেটি তৎকালীন প্রশাসকের কাছে জানতে পারেন। তবে আমার কাছে অনিয়মের অভিযোগ আসলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
ঈশ্বরগঞ্জের সাবেক প্রশাসক মো. ইকবাল হোসাইন বর্তমানে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় সহকারি কমিশন (ভূমি) দায়িত্বে রয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ বিষয়ে জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন ধরেননি। ফলে তার কোনো বক্তব্য মেলেনি।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু বলেন, সাবেক এমপি শাহ্ নুরুল কবীর শাহিন সাহেব বিষয়টি নিয়ে দলের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্যই আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনির বিরুদ্ধে এমন একটি অভিযোগ দিয়েছেন। আমার জানা মতে, আমিরুল ইসলাম ভূঞা মনি নিয়ম মেনেই জায়গাটি বরাদ্দ নিয়েছেন। তবে যদি কোনো অনিয়ম হয়ে থাকে তাহলে পৌর প্রশাসনও এর দায় এড়াতে পারবে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঈশ্বরগঞ্জের সহকারি কমিশন (ভূমি) সালাউদ্দিন বিশ্বাস বলেন, আমি দেড়মাস ধরে এখানে এসেছি। তাই বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এমন একটি অভিযোগ হাতে পেয়েছি। আগে যারা বরাদ্দ দিয়েছে, তারা কিভাবে দিয়েছে, তা তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈশ্বরগঞ্জের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সানজিদা রহমান বলেন, পৌরসভার দোকান ঘর বরাদ্দে অনিয়মের বিষয়ে আমি কিছুই বলতে পারছি না। যে সময়টিতে পৌরসভার দোকান ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল, তখন উপজেলার নির্বাহী দায়িত্বে ছিলেন প্রশাসন। সঠিকভাবে দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল কিনা সেটি তৎকালীন প্রশাসকের কাছে জানতে পারেন। তবে আমার কাছে অনিয়মের অভিযোগ আসলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
ঈশ্বরগঞ্জের সাবেক প্রশাসক মো. ইকবাল হোসাইন বর্তমানে ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় সহকারি কমিশন (ভূমি) দায়িত্বে রয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ বিষয়ে জানতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন ধরেননি। ফলে তার কোনো বক্তব্য মেলেনি।