দূর্গাপুর প্রতিনিধি:
সারাদেশ যখন লক ডাউন। ১০ দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সকল মানুষকে নিজের ঘরে অবস্থানের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু উল্টো চিত্র ঔষধ কম্পানীর প্রতিনিধি গনের ক্ষেত্রে। নেই নিদিষ্ট কোনো কর্ম ঘণ্টা নেই নিদিষ্ট কোনো স্থানে কাজের সুযোগ। হাসপাতে বারান্দা থেকে ঔষধের দোকান। সকল জায়গায় তাদের বিস্তার। কিন্তু কোনো রকম সেফ্টি ছাড়াই  চলছে তাদের কাজ। নেই হাতের গ্লোবস নেই  পিপিই, আছে নিজ উদ্যোগে  নেওয়া ধুলাবালি আটকানো মাক্স  ।হাসপাতালে ও ঔষধের দোকানে বিভিন্ন রকমের রুগী আসে তাদের সংস্পর্শে  ধুলাবালি আটকানো মাক্স  কিভাবে তারা থাকবে নিরাপদ?

কথা হলো দুই ঔষধ কম্পানীর প্রতিনিধির সাথে (Novo Health care limited ) এর জুয়েল রানা ও (amico labortories limited) এর সেলিম রেজার সাথে তারা জানালেন তাদের  অসহায়ত্বের কথা। আমাদের কোনো কম্পানী আমাদের নিরাপত্তার কোনো দায়িত্ব নেয় নি। আমাদের  নিজেদের করোনাভাইরাস মোকাবেলায় জন্য কোনো কিছুই নেই। যেই মাক্স টা ব্যাবহার করছি সেটাও প্রতিরোধে সক্ষম না তাও জানি। আর হ্যান্ড গ্লাভস   একবার ব্যাবহার  করো ফেলে দিতে হয় তাও কি প্রতিদিন কেনা সম্ভব? আল্লাহর উপর ভরসা রেখে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত আছি। আমরা ছুটি নিলে মানুষের বাচার জন্য ঔষধ পাবে কেথায় ?  আমাদের ও পরিবার আছে আমাদের ও নিরাপত্তার কথাও ভাবা উচিৎ। 

সকলের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য তাদের অবদান অনেক। অক্লান্ত পরিশ্রম করে যায়া আমাদের বাচার ঔষধ গুলো সরবরাহ এর ব্যাবস্থা করে দেয়। তাদের সুরক্ষা কথা চিন্তা করা আমাদের দায়িত্ব। সকল কম্পানীর উচিৎ তাদের সুরক্ষার ব্যাবস্থা খুবই দ্রুত গ্রহণ করা হোক বলছে সুশীল সমাজ।