কাকের মাংস কাক খায় না, তবে আওয়ামী লীগের মাংস আওয়ামী লীগ খায় বলে মন্তব্য করেছেন দলের প্রবীণ নেতা বিপুল ঘোষ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের কিছু লোক দলীয় নেতা-কর্মীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করেন। আবার প্রশাসন তাঁদের সহায়তা করে। এই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে শহরের ইমাম উদ্দিন স্কয়ারের পাশে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। বিপুল ঘোষ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
বিপুল ঘোষ বলেন, ‘সন্ত্রাসী দিয়ে রাজনীতি করা যায় না। বাবু কসাই, হাটকাটা জাহাঙ্গীরসহ অনেক সন্ত্রাসীকে ফরিদপুর ছাড়া করেছি। সন্ত্রাসীদের ভয় দেখাইয়া লাভ নাই। বাড়িতে বাড়িতে গিয়া হুমকি দেওয়ার রাজনীতি করবেন না।’ জেলা আওয়ামী লীগের একাংশের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে আওয়ামী লীগের প্রবীণ এ নেতা বলেন, ‘আমার সামনে যাঁরা বসে আছেন, তাঁরা আওয়ামী লীগের মূল স্রোতের। আপনারা মূল স্রোতে নাই, আপনারা গডফাদারদের সঙ্গে আছেন। মূল স্রোতের বাইরে গিয়ে কেউ টিকতে পারবেন না। দলে থাকতে হলে মূল স্রোতে থাকতে হবে। তাই মূল স্রোতে আসার চেষ্টা করেন। টাকা দিয়ে পদ কেনা আওয়ামী লীগে যায় না।’
বিপুল ঘোষ আরও বলেন, ‘কিছু বহিরাগত আছেন, তাঁরা নাকি সদর আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আরে ব্যাটা, তোরা নির্বাচন করবি যে তোরা কি ফরিদপুরের লোক? ফরিদপুরের লোকের আপদে বিপদে তোরা কি সাহায্য করিস? আমি তোদের ভালোভাবে বইলা দিই, জননেত্রী শেখ হাসিনা যেখানে তোদের নমিনেশন দেয়, সেখানে যা, দয়া কইরা ফরিদপুরে আসার দরকার নাই। আমি গত ৪১ বছরে ৭১ মাস জেল খাটছি, তোরা কয় দিন জেল খাটছিস?’ সভায় সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক মোল্লা। বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঝর্ণা হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামচুল ইসলাম চৌধুরী।
আলোচনা সভা শেষে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি ইমাম স্কয়ার থেকে শুরু হয়ে মুজিব সড়ক ধরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
আবদুর রহমান, আবার কখনো যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র সাংসদ মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সনের ছবি থাকে ব্যানারে। ফরিদপুর সদর আসনের কোনো অনুষ্ঠানের ব্যানারে এবারই প্রথম কাজী জাফর উল্যাহর ছবি দেখা গেছে।
আজ শনিবার বিকেলে শহরের ইমাম উদ্দিন স্কয়ারের পাশে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। বিপুল ঘোষ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
বিপুল ঘোষ বলেন, ‘সন্ত্রাসী দিয়ে রাজনীতি করা যায় না। বাবু কসাই, হাটকাটা জাহাঙ্গীরসহ অনেক সন্ত্রাসীকে ফরিদপুর ছাড়া করেছি। সন্ত্রাসীদের ভয় দেখাইয়া লাভ নাই। বাড়িতে বাড়িতে গিয়া হুমকি দেওয়ার রাজনীতি করবেন না।’ জেলা আওয়ামী লীগের একাংশের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে আওয়ামী লীগের প্রবীণ এ নেতা বলেন, ‘আমার সামনে যাঁরা বসে আছেন, তাঁরা আওয়ামী লীগের মূল স্রোতের। আপনারা মূল স্রোতে নাই, আপনারা গডফাদারদের সঙ্গে আছেন। মূল স্রোতের বাইরে গিয়ে কেউ টিকতে পারবেন না। দলে থাকতে হলে মূল স্রোতে থাকতে হবে। তাই মূল স্রোতে আসার চেষ্টা করেন। টাকা দিয়ে পদ কেনা আওয়ামী লীগে যায় না।’
বিপুল ঘোষ আরও বলেন, ‘কিছু বহিরাগত আছেন, তাঁরা নাকি সদর আসন থেকে নির্বাচন করবেন। আরে ব্যাটা, তোরা নির্বাচন করবি যে তোরা কি ফরিদপুরের লোক? ফরিদপুরের লোকের আপদে বিপদে তোরা কি সাহায্য করিস? আমি তোদের ভালোভাবে বইলা দিই, জননেত্রী শেখ হাসিনা যেখানে তোদের নমিনেশন দেয়, সেখানে যা, দয়া কইরা ফরিদপুরে আসার দরকার নাই। আমি গত ৪১ বছরে ৭১ মাস জেল খাটছি, তোরা কয় দিন জেল খাটছিস?’ সভায় সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক মোল্লা। বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহা, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ঝর্ণা হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামচুল ইসলাম চৌধুরী।
আলোচনা সভা শেষে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি ইমাম স্কয়ার থেকে শুরু হয়ে মুজিব সড়ক ধরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
আবদুর রহমান, আবার কখনো যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র সাংসদ মজিবুর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সনের ছবি থাকে ব্যানারে। ফরিদপুর সদর আসনের কোনো অনুষ্ঠানের ব্যানারে এবারই প্রথম কাজী জাফর উল্যাহর ছবি দেখা গেছে।