রমজানে রোজা পালনের সাথে সাথে পানিশূন্যতা যেন কোনোভাবে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত সময়ে যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করতে হবে। একই সাথে শরীরচর্চাও গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে যারা তারাবি নামাজ পড়েন সেটি তারা নিয়মিত পড়লে উপকৃত হবেন। আর ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত এমন খাবার নির্বাচন করতে হবে যেসব খাবারে পানির পরিমাণ বেশি থাকে।
পানিশূন্যতা কেন হয়
⦾ গরমে দিনের বেলা ঘাম, প্রস্রাব ও শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে প্রচুর পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ কারণে শরীরে পানিশূন্যতার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
⦾ দীর্ঘ সময় ধরে পানি না পান করার কারণে শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে।
⦾ খাবার তালিকায় পানিসমৃদ্ধ খাবার না রাখা।
⦾ জ্বর বা ডায়রিয়ার মতো অসুস্থতাজনিত কারণে।
⦾ অতিরিক্ত ভাজা পোড়া জাতীয় খাবারের কারণেও পানিশূন্যতা হতে পারে।
⦾ ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত সময়ে পর্যাপ্ত পানি পান না করা।
⦾ ইফতারের পর অতিমাত্রায় চা কফি খেলে।
⦾ ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত সময়ে পর্যাপ্ত পানি পান না করা।
⦾ ইফতারের পর অতিমাত্রায় চা কফি খেলে।
⦾ অতিরিক্ত রোদ বা গরমে থাকার কারণে।
⦾ ইফতার ও সেহরির মধ্যকার সময়ে পর্যাপ্ত পানি পান করা।
⦾ সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়া।
⦾ ইফতারে ফলের রস ও ফলের পরিমাণ বেশি রাখা।
⦾ সরাসরি রোদে না যাওয়া।
⦾ অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া।
⦾ প্রয়োজনে ইফতারিতে ডাবের পানি বা খাবার স্যালাইন পান করা।
⦾ প্রয়োজনে ইফতারিতে ডাবের পানি বা খাবার স্যালাইন পান করা।
⦾ হালকা শরীর চর্চা করা।
সূত্র- বিবিসি