পরিচ্ছন্ন আকাশ ডিঙ্গিয়ে রোদের তীব্রতা কমছে না নগরীতে। কিন্তু তীব্রতা যতই বাড়ুক থেমে নেই জীবন। তাতে শরীরের জ্বালার কারণ বুঝতে পারেন বড়রা। তাই কোনোরকমে বাঁচতে মৌসুমী ফলে স্বস্তি খুঁজেন কেউ-কেউ। তবে কারণ না বুঝলেও ঘামে-গরমে ছোটদের অস্বস্তি চরমে। এই সুযোগে হানা দিচ্ছে ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া। আর অসুস্থ শিশু নিয়ে হাসপাতালে ছুটছেন অবিভাবকরা।
রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ইতোমধ্যে বেড়েছে রোগীর সংখ্যা। চিকিৎসকরা বলছেন, এই গরমে শিশুদের বেশিমাত্রায় পানীয় পান করানো উচিৎ।
ডা. সারাবন তাহুরা বলেন, এই গরমে কাশি, সর্দি, শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যেতে পারে। ব্রংকিওলাইটিসও হতে পারে। যাদের ঘাম থেকে এলার্জি হয়, তাদের অবস্থা মারাত্মক পর্যায়ে যেতে পারে। ডিহাইড্রেশনের বিষয় তো আছে। অতিরিক্ত ঘাম হলে পানির পরিমাণটা বাড়িয়ে দিতে হবে।