মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন স্বপ্নচূড়া পার্কে এই আয়োজনে এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ১৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী ইমরুল এহসানের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন ১২ ব্যাচের শিক্ষার্থী ইব্রাহিম বাবলু।
বেলা দুইটা থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ফেনি জেলার শিক্ষার্থীরা৷ এই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ ও ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'আমার কলেজের একজন স্যার বলতো সবচেয়ে ভালো রসমালাই কুমিল্লায়, দই বগুড়ায় আর ভালো মানুষ পাওয়া হয় ফেনীর মানুষ৷ কুবিতে ভর্তির পর আমার হল, মেস কিছুই ছিল না। পরে এই জেলার একজনের কাছেই ছিলাম প্রায় একমাস। পরে অন্য এক মেসে ব্যবস্থা করে দেয়৷ এই যে টান, এটাই আমাদের একসাথে রাখে, রাখবে বলে মনে করি আমি।'
১৬ ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী জান্নাতুল নাঈম বলেন, 'অচেনা অজানা জায়গায় নিজের জেলার মানুষের চেয়ে বড় কোনো ভরসা হতে পারেনা৷ ফেনি ছেড়ে এখানে এসেছি, এই অনুষ্ঠানে একত্রিত হয়েছি একটা কারনেই, তা হলো সবার সাথে একত্রিত হওয়া ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা৷ নিজেদের প্রয়োজনে কাজে আসতে পারি। সামনে আমরা একসাথে এগিয়ে যাব এটাই আমার প্রত্যাশা।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. মুসা ভূঁইয়া বলেন, 'আমাদের ১১তম ব্যাচের অনেকেরই পড়াশোনা শেষ বা শেষের পথে। অনেকেই চাকরিতে থাকায় আসতে পারেননি। আজকে আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেওয়া হচ্ছে। ওরা থাকলে আরো ভালো লাগতো৷ তারপরও আমাদের ব্যাচের পক্ষ থেকে আমি ফেনি এসোসিয়েশনের সবাইকে আন্তরিক ভালোবাসা জানাচ্ছি এই প্রোগ্রামের জন্য৷'
এসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম বাবলু বলেন, জেলার সংগঠনের এই ধরনের অনুষ্ঠানগুলো নিজ জেলার মানুষের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ায়৷ ফেনি জেলা কুমিল্লার খুব কাছাকাছি। তারপরও বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের জেলার মানুষদের কাছে পেলে ভালো লাগে৷ আজকে অনেকেরই পরীক্ষা আছে বলে দেরি হয়েছে বা আসতে পারছেনা বলে জানিয়েছিল৷ তবে আশা করি সামনে আমরা বড় পরিসরে একত্রিত হবো৷
বেলা দুইটা থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ফেনি জেলার শিক্ষার্থীরা৷ এই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫ ও ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে ১৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'আমার কলেজের একজন স্যার বলতো সবচেয়ে ভালো রসমালাই কুমিল্লায়, দই বগুড়ায় আর ভালো মানুষ পাওয়া হয় ফেনীর মানুষ৷ কুবিতে ভর্তির পর আমার হল, মেস কিছুই ছিল না। পরে এই জেলার একজনের কাছেই ছিলাম প্রায় একমাস। পরে অন্য এক মেসে ব্যবস্থা করে দেয়৷ এই যে টান, এটাই আমাদের একসাথে রাখে, রাখবে বলে মনে করি আমি।'
১৬ ব্যাচের আরেক শিক্ষার্থী জান্নাতুল নাঈম বলেন, 'অচেনা অজানা জায়গায় নিজের জেলার মানুষের চেয়ে বড় কোনো ভরসা হতে পারেনা৷ ফেনি ছেড়ে এখানে এসেছি, এই অনুষ্ঠানে একত্রিত হয়েছি একটা কারনেই, তা হলো সবার সাথে একত্রিত হওয়া ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সৃষ্টি করা৷ নিজেদের প্রয়োজনে কাজে আসতে পারি। সামনে আমরা একসাথে এগিয়ে যাব এটাই আমার প্রত্যাশা।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মো. মুসা ভূঁইয়া বলেন, 'আমাদের ১১তম ব্যাচের অনেকেরই পড়াশোনা শেষ বা শেষের পথে। অনেকেই চাকরিতে থাকায় আসতে পারেননি। আজকে আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় দেওয়া হচ্ছে। ওরা থাকলে আরো ভালো লাগতো৷ তারপরও আমাদের ব্যাচের পক্ষ থেকে আমি ফেনি এসোসিয়েশনের সবাইকে আন্তরিক ভালোবাসা জানাচ্ছি এই প্রোগ্রামের জন্য৷'
এসোসিয়েশনের সভাপতি ইব্রাহিম বাবলু বলেন, জেলার সংগঠনের এই ধরনের অনুষ্ঠানগুলো নিজ জেলার মানুষের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ায়৷ ফেনি জেলা কুমিল্লার খুব কাছাকাছি। তারপরও বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের জেলার মানুষদের কাছে পেলে ভালো লাগে৷ আজকে অনেকেরই পরীক্ষা আছে বলে দেরি হয়েছে বা আসতে পারছেনা বলে জানিয়েছিল৷ তবে আশা করি সামনে আমরা বড় পরিসরে একত্রিত হবো৷