অনুসন্ধানে জানা যায়, আসাদুজ্জামান, বদিউজ্জামান, মনিরুজ্জামান এরা প্রত্যেকেই জামায়েত ইসলাম করে, জামায়েতের প্রতিটা কার্যকলাপের সাথে তারা জড়িত। আরো জানা যায় যে ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান লন্ডনে বসবাস করেন এবং সেখান থেকেই বাংলাদেশ সব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন। লালবাগ থানা এলাকায় ৬৪/১ নবাবগঞ্জ ভবনটির মালিক আসাদুজ্জামানের ছোট ভাই মনিরুজ্জামান বাড়ির নির্মাণ কাজের দেখাশোনা করেন। রাজউকের চূড়ান্ত নোটিসের বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন রাজউকের সাথে আমাদের কথা হয়ে গেছে, রাজউককে ম্যানেজ করেই আমরা বাড়ি নির্মাণের কাজ করছি।
পরবর্তীতে জোন - ৫/৩ এর রাজউকের ইন্সপেক্টর সাথে কথা বলে রাজউককে ম্যানেজ করে বাড়ির তোলার বিষয়ে জানতে চেলে তিনি বলেন রাজউক ম্যানেজের বিষটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। ৬৪/১ নবাবগঞ্জ ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। কিন্তু সরেজমিনের অনুসন্ধান বলছে রাজউক চোর-পুলিশ খেলা খেলছে। চূড়ান্ত নোটিসের পর রাজউকের ইন্সপেক্টর এসে সরেজমিনে ভবনটির নির্মাণ কাজ চলমান দেখেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। কিন্তু গোপন সূত্রে জানা যায় রাজউকের ইন্সপেক্টর আসাদুজ্জামান গং এর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের সালামি নিয়ে নিজের দায়িত্বের অবহেলা করেছেন।
সূত্রে এটাও জানা যায় আসাদুজ্জামানের ভাই মনিরুজ্জামান ৭ জন অভিযোগ কারিদের মধ্যে তিনজন কে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে রাজউকে নিয়ে অভিযোগ উঠিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায়।
উল্লেখ্য যে ৬৪/১ নবাবগঞ্জ ভবনটির নিচতলায় আনুমানিক ৪০০ ফিট গভীরে সামার সেবল পাম্প লাগানো আছে যা সম্পূর্ণ অবৈধ।
চলবে..
